ইরাকের 종교 বৈচিত্র্য: ইসলামের প্রভাব ও অন্যান্য ধর্মের অবস্থান

webmaster

ইরাকের 종교

 

 

 

ইরাকের 종교ইরাকের 종교

ইরাক, প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার ভূমি, তার সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য পরিচিত। এই দেশের ধর্মীয় পরিবেশও তেমনই বৈচিত্র্যময়, যেখানে ইসলামের পাশাপাশি খ্রিস্টান ও ইয়াজিদি ধর্মের অনুসারীরাও বসবাস করে।

ইরাকের জনসংখ্যার প্রায় 95% থেকে 98% মুসলিম, যা প্রধানত শিয়া ও সুন্নি এই দুই প্রধান সম্প্রদায়ে বিভক্ত। শিয়া মুসলিমরা দেশের দক্ষিণাঞ্চলে কেন্দ্রীভূত, যেখানে কারবালা ও নাজাফের মতো পবিত্র শহরগুলি অবস্থিত। অন্যদিকে, সুন্নি মুসলিমরা দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে বেশি সংখ্যায় বসবাস করে। citeturn0search0

খ্রিস্টান সম্প্রদায়, যদিও সংখ্যায় কম, তবু তাদের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য। তারা প্রধানত আসিরিয়ান, ক্যালডিয়ান ও আর্মেনিয়ান মত বিভিন্ন গির্জার সাথে যুক্ত। ইরাকের খ্রিস্টানরা বহু শতাব্দী ধরে এই অঞ্চলে বসবাস করছে, তবে সাম্প্রতিক দশকগুলিতে বিভিন্ন সংঘর্ষ ও অস্থিরতার কারণে তাদের সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে। citeturn0search0

ইয়াজিদি ধর্ম, যা একটি প্রাচীন কুর্দি ধর্ম, ইরাকের উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে সিনজার পর্বতমালায় কেন্দ্রীভূত। ইয়াজিদিরা তাদের নিজস্ব ধর্মীয় বিশ্বাস ও প্রথা অনুসরণ করে, যা ইসলাম বা খ্রিস্টান ধর্ম থেকে ভিন্ন। 2014 সালে ইসলামিক স্টেটের আক্রমণের ফলে ইয়াজিদি সম্প্রদায় গুরুতর নির্যাতনের শিকার হয়েছিল, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল। citeturn0search0

ইরাকের এই ধর্মীয় বৈচিত্র্য দেশের সাংস্কৃতিক ধন-সম্পদকে সমৃদ্ধ করেছে, তবে এটি একই সাথে বিভিন্ন সংঘর্ষ ও রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণও হয়েছে। ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলির মধ্যে সমঝোতা ও সহাবস্থান ইরাকের স্থিতিশীলতা ও উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ইরাকের ধর্মীয় ইতিহাস

ইয়াজিদি ধর্ম

ইরাকের খ্রিস্টান সম্প্রদায়

ইরাকের 종교

 

*Capturing unauthorized images is prohibited*